রোগ-বালাই=কৃমি
বেশিরভাগ কবুতরকে আক্রান্ত করে থাকে এর পেটের কৃমি।
এটিও কবুতরের একটি উল্লেখযোগ্য রোগ হিসেবে ধরা হয়। কবুতর কৃমি দারা
আক্রান্ত হলে তার শারীরিক দুর্বলতা প্রথমে লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও খাবার
গ্রহণে অনিহা, ওজন হ্রাস, ঘন ঘন পানি খাবার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এই রোগ
দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শমত কৃমিনাশক ঔষধ নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর
খাওয়ানোর প্রয়োজন হয়।
আপনারা আপনাদের কবুতর কে প্রতি ২/৩ মাস পর পর কৃমি কোর্স কমপ্লিট করার চেষ্টা করবেন। আর অবশ্যই কৃমি কোর্স ঠান্ডা আবহাওয়া করাবেন ১ ডোজ এক দিনে এক বার দিবেন।
এই কৃমি ডোজ কিভাবে কমপ্লিট করবেন এটা জেনে রাখা ভালো। কৃমি ঔষধ মির্শিত পানি 5cc সিরিঞ্জ এ করে আপনার প্রতিটা কবুতরকে হ্যান্ড ফিডিং করে খাওয়াই দিতে হবে। কখনোই কৃমি ঔষধ মির্শিত পানি কবুতরের খাচায় বা পানির পাত্রে দিয়ে রাখবেন না।
আপনার কবুতরের সকল ভ্যাকসিন কমপ্লিট করাবেন।
আমার কবুতর নিয়ে লেখায় কোনো কিছু ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে
দেখবেন।
ভালো থাকুক আপনার কবুতর/ভালো থাকেন আপনিও
এটিও কবুতরের একটি উল্লেখযোগ্য রোগ হিসেবে ধরা হয়। কবুতর কৃমি দারা
আক্রান্ত হলে তার শারীরিক দুর্বলতা প্রথমে লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও খাবার
গ্রহণে অনিহা, ওজন হ্রাস, ঘন ঘন পানি খাবার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এই রোগ
দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শমত কৃমিনাশক ঔষধ নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর
খাওয়ানোর প্রয়োজন হয়।
আপনারা আপনাদের কবুতর কে প্রতি ২/৩ মাস পর পর কৃমি কোর্স কমপ্লিট করার চেষ্টা করবেন। আর অবশ্যই কৃমি কোর্স ঠান্ডা আবহাওয়া করাবেন ১ ডোজ এক দিনে এক বার দিবেন।
এই কৃমি ডোজ কিভাবে কমপ্লিট করবেন এটা জেনে রাখা ভালো। কৃমি ঔষধ মির্শিত পানি 5cc সিরিঞ্জ এ করে আপনার প্রতিটা কবুতরকে হ্যান্ড ফিডিং করে খাওয়াই দিতে হবে। কখনোই কৃমি ঔষধ মির্শিত পানি কবুতরের খাচায় বা পানির পাত্রে দিয়ে রাখবেন না।
আপনার কবুতরের সকল ভ্যাকসিন কমপ্লিট করাবেন।
আমার কবুতর নিয়ে লেখায় কোনো কিছু ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে
দেখবেন।
ভালো থাকুক আপনার কবুতর/ভালো থাকেন আপনিও
No comments