কবুতর পালনের বিভিন্ন সুবিধাগুলি
আমার কবুতর নিয়ে লেখা পোস্ট (2)
কবুতর পালন করলে অসুবিধার চেয়ে সুবিধার পরিমাণ বেশি। পরবর্তীতে কবুতর
পালনের বিভিন্ন সুবিধাসমূহ তুলে ধরা হলো।
১) সাধারণত একটি ভালো জাতের কবুতর বছরে ১২ জোড়া ডিম প্রদানে সক্ষম
হয়ে থাকে। এ-ই ডিমগুলোর প্রায় প্রতিটি থেকেই বাচ্চা পাওয়া যায়। এ-ই বাচ্চা
পরবর্তী ৪ সপ্তাহের মধ্যেই খাওয়া বা বিক্রির উপযোগী হয়ে ওঠে।
এবং পরবর্তী ৬ মাস বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে।
এবং পরবর্তী ৬ মাস বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে।
২) গৃহপালিত অন্যান্য পাখির মধ্যে কবুতরকে অনায়াসে পোষ মানানো বা
লালন পালন করা যায়।
লালন পালন করা যায়।
৩) খুবই অল্প জায়গায় কবুতর লালন পালন করা যায়। এমনকি ঝোলানো
ঝুড়ি বা বাসা বানিয়ে কবুতর পালন করা সম্ভব। লালন পালনে কম জায়গা লাগে
বলে কবুতর পোষায় খরচের পরিমাণ খুবই কম।
ঝুড়ি বা বাসা বানিয়ে কবুতর পালন করা সম্ভব। লালন পালনে কম জায়গা লাগে
বলে কবুতর পোষায় খরচের পরিমাণ খুবই কম।
৪) বেশিরভাগ আমরা কবুতর ছেড়ে পালি বলে নিজের খাবার নিজেই খুঁজে নিয়ে
থাকে। এ-ই কারণে কবুতরের খাবারের জন্য বাড়তি যত্ন বা খরচ খুব একটা হয়
৫) একটি প্রাপ্ত বয়সের কবুতর ডিম দেবার উপযোগী হতে ৫ থেকে ৬ মাস সময়
লাগে। এ-ই অল্প সময় অতিক্রান্ত হবার পর থেকেই কবুতর বছরে প্রায় ১২ জোড়া
ডিম প্রদানে সক্ষম হয় যদি কবুতর ভালো থাকে। ২৬ থেকে ২৮ দিন বয়সেই
কবুতর এর বাচ্চা খাবার উপযোগী হয়ে উঠে এবং সেই বাচ্চাকে বাজারজাত
করা যায়। সাধারণত কবুতরের বাচ্চা. রুগির পথ্য হিসেবেও অনেকে বেছে নেন।
কবুতর এর বাচ্চা খাবার উপযোগী হয়ে উঠে এবং সেই বাচ্চাকে বাজারজাত
করা যায়। সাধারণত কবুতরের বাচ্চা. রুগির পথ্য হিসেবেও অনেকে বেছে নেন।
৬) কবুতরের ডিম থেকে মাত্র ১৮/১৯ দিনেই বাচ্চা সাধারণ নিয়মে ফুটে থাকে।
এ-ই বাচ্চা আবার পরবর্তী ৬/৭ মাস পরে নিজেরাই ডিম প্রদান শুরু করে। ফলে
কবুতর বংশ পরম্পরায় প্রাকৃতিক নিয়মে নিজেরাই বাড়াতে থাকে নিজেদের সংখ্যা।
কবুতর বংশ পরম্পরায় প্রাকৃতিক নিয়মে নিজেরাই বাড়াতে থাকে নিজেদের সংখ্যা।
৭) কবুতরের গোস্তের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কারণ, কবুতরের গোস্ত খুবই সুস্বাদু ও
বলকারক। তাছাড়া, বাজারের অন্যান্য গোস্তের যোগান থেকে কবুতর কিছুটা
সস্তাতেও পাওয়া যায়।
একটি ভালো জাতের কবুতর পালন করলে পরবর্তী ১ বছরের মধ্যে সেই জোড়া
থেকে কয়েক জোড়া কবুতর পাওয়া খুব বেশি আশ্চর্যজনক বিষয় নয়। এই কারণে
কবুতরকে একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে ধরা যেতে পারে। কারণ, কবুতর লালন
পালনের খরচ খুব একটা নেই। এমনকি কবুতরের রোগ-ব্যাধি কম হয়। কবুতরের
থাকার জায়গা নির্বাচনে ও অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয় না।এই কারণে ব্যবসায়িক
ভিত্তিতে কবুতর পালন অবশ্যই লাভজনক।
থেকে কয়েক জোড়া কবুতর পাওয়া খুব বেশি আশ্চর্যজনক বিষয় নয়। এই কারণে
কবুতরকে একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে ধরা যেতে পারে। কারণ, কবুতর লালন
পালনের খরচ খুব একটা নেই। এমনকি কবুতরের রোগ-ব্যাধি কম হয়। কবুতরের
থাকার জায়গা নির্বাচনে ও অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয় না।এই কারণে ব্যবসায়িক
ভিত্তিতে কবুতর পালন অবশ্যই লাভজনক।
ধারাবাহিকভাবে কবুতর তার বংশবৃদ্ধি করে বলে অনেকেই আজকাল কবুতর
পালনের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। মুরগির গোস্তের বিকল্প হিসেবে কিংবা অতিথি
পাখির পরির্বতে কবুতরের গোস্তকে বেছে নিয়ে থাকেন।
পালনের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। মুরগির গোস্তের বিকল্প হিসেবে কিংবা অতিথি
পাখির পরির্বতে কবুতরের গোস্তকে বেছে নিয়ে থাকেন।
আমার কবুতর নিয়ে লেখায় কোনোকিছু ভুল থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
No comments